আপনার ভাষা নির্বাচন করুন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষা ও গবেষণা অনুষদ ও প্রকৌশল অনুষদে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ১৯, ২৬ জুন ও ৩ জুলাই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় দেশের প্রথম বিশেষায়িত ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২টি অনুষদ ও ২টি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

 


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিজ্ঞান, প্রকৌশল প্রযুক্তি এবং উচ্চতর প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষাদান করা হয়। যেমন- ডিজিটাল ডেভেলমেন্ট, ডিজিটাল টেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি, ন্যানো টেকনোলজি অ্যাডভ্যাসড টেকনোলজি, ইন্সট্রাকশনাল টেকনোলজি, রোবোটিকস, ক্লাউর্ড কম্পিউটিং, সাইবার নিরাপত্তা, ই-কমার্স, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষা প্রদান করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

 


ছাত্র/ছাত্রীদের ভর্তির নূন্যতম যোগ্যতা:
ছাত্র/ছাত্রীদেরকে অবশ্যই বিজ্ঞান বিভাগের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
২০১৭/২০১৮ সালের এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম ৩.৫০ জিপিএ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
২০১৯/২০২০ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম ৩.৫০ জিপিএ সহ সর্বমোট ৯.০০ পয়েন্ট থাকতে হবে (৪র্থ বিষয়সহ)
১ম পর্যায়ে ভর্তির আবেদন:
অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু = ০১ এপ্রিল থেকে এবং আবেদন শেষ = ২৫ এপ্রিল ২০২১ইং তারিখ পর্যন্ত।
১ম পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের রেজাল্ড = ২৩ এপ্রিল ২০২১ইং।
প্রাথমিক পর্যায়ে অনলাইনে ভর্তির আবেদন করার পর যাচাই বাছাই করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার পর ভর্তি পরীক্ষার জন্য ২য় পর্যায়ে অনলাইনে আবেদন করে চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য প্রবেশ পত্র ইস্যু করবে। উক্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার যোগ্যতা অর্জন করবে।
চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু = ২৪ এপ্রিল ২০২১ইং
চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শেষ = ২৫ মে ২০২১ইং
চূড়ান্ত পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি = ৬০০ টাকা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন সংখ্যা:
ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন আইওটি = ৫০টি।
ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন আইসিটি-ইন এডুকেশন = ৫০টি।
ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা নির্ণয় করা হবে যেভাবে:
মোট ২০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষার জন্য নম্বর নির্ধারন করা থাকবে। তার মধ্যে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পাস নম্বর ৪০। এবং এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর উপর অর্জিত ৪০% নম্বর এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার উপর ৬০% নির্ধারন করে মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে।

Pin It
এখানে আপনার মতামত দিন